ছবিতে যে লোকটিকে দেখতে পাচ্ছেন মাথায় পাথর নিয়ে হাঁটছেন, তার নাম কং ইয়ান। তিনি একজন চীনা নাগরিক। বর্তমানে তার বয়স ৫৪ বছর।
ভাবছেন এই পাথরটা মাথায় নিয়ে তিনি এভাবে হাঁটছেন কেন?
এমন প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। তবে মূল ঘটনা বলার আগে এটুকু বলি, তিনি এই কাজটি করছেন গত ৪ বছর যাবৎ। এবং তা তিনি করছেন প্রতিদিনই।
আর তার মাথার উপর যে পাথরটা দেখতে পাচ্ছেন, সেটির ওজন ৪০ কেজি।
এখন আসি আসল কথায়। মানুষ শরীরকে ফিট রাখতে তো কত কিছুই করে থাকেন। তবে আর যা-ই করুন অন্তত মাথায় এভাবে ৪০
কেজি ওজনের পাথর নিয়ে তো আর হাঁটেন না। হ্যাঁ হাঁটেন না ঠিক।
কিন্তু কং ইয়ান এর থেকে ব্যতিক্রম। তিনি শরীরটাকে ফিট রাখার জন্য এই কাজটাকেই বেছে নিয়েছেন। আর না নিয়েও উপায় ছিল
না। কারণ, তার শরীরের ওজন এতটা বৃদ্ধি পাচ্ছিল যে, এটা করাই তার কাছে শ্রেয় মনে হয়েছে।
কং ইয়ান যখন এই কাজটি প্রথম শুরু করেন, তখন তার শরীরের ওজন ছিল ১১৫ কেজি। বুঝতেই পারছেন, এত ওজনের একটা
মানুষের কতটা সমস্যা হতে পারে? তাই বলে এই পদ্ধতি গ্রহণ করবেন? কি আর করার।
ওজন কমানোর প্রচলিত যে পদ্ধতি রয়েছে, তা কং ইয়ানের মোটেও পছন্দ ছিল না। আর তাই তো মাথায় ৪০ কেজি ওজনের পাথর নিয়ে তিনি হাঁটা শুরু করেন। তার এই তীর্তি দেখে রাস্তার মানুষ তো অবাক! তাতে কি? তিনি দমে যাবার পাত্র নয়।
ব্যস, এর পর থেকে কং ইয়ান প্রতিদিনই মাথার ওপার এই ৪০ কেজি ওজনের পাথর নিয়ে রোজই রাস্তা দিয়ে হাঁটা শুরু করেন। তবে তার হাঁটার শুরুটা কিন্তু ৪০ কেজি পাথর দিয়ে নয়।
তখন তিনি শুরু করেছিলেন ১৫ কেজি ওজনের একটি পাথর নিয়ে। যা গত চার বছরে বেড়ে ৪০ কেজি হয়েছে।
কং ইয়ান জানিয়েছেন, এই পদ্ধতিতে তিনি বছরে ১২ কেজি করে ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছেন।
চীনের স্থানীয় পত্রিকার প্রতিবেদন অনুসারে, কং ইয়ান উত্তরপূর্বাঞ্চলের চীনা শহর জিলিনের রাস্তায় সিমেন্টের পাথর মাথায় নিয়ে প্রতিদিন দেড় মাইল হাঁটেন।
ছবিতে যে লোকটিকে দেখতে পাচ্ছেন মাথায় পাথর নিয়ে হাঁটছেন, তার নাম কং ইয়ান। তিনি একজন চীনা নাগরিক। বর্তমানে তার বয়স ৫৪ বছর।
ভাবছেন এই পাথরটা মাথায় নিয়ে তিনি এভাবে হাঁটছেন কেন?
এমন প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। তবে মূল ঘটনা বলার আগে এটুকু বলি, তিনি এই কাজটি করছেন গত ৪ বছর যাবৎ। এবং তা তিনি করছেন প্রতিদিনই।
আর তার মাথার উপর যে পাথরটা দেখতে পাচ্ছেন, সেটির ওজন ৪০ কেজি।
এখন আসি আসল কথায়। মানুষ শরীরকে ফিট রাখতে তো কত কিছুই করে থাকেন। তবে আর যা-ই করুন অন্তত মাথায় এভাবে ৪০
কেজি ওজনের পাথর নিয়ে তো আর হাঁটেন না। হ্যাঁ হাঁটেন না ঠিক।
কিন্তু কং ইয়ান এর থেকে ব্যতিক্রম। তিনি শরীরটাকে ফিট রাখার জন্য এই কাজটাকেই বেছে নিয়েছেন। আর না নিয়েও উপায় ছিল
না। কারণ, তার শরীরের ওজন এতটা বৃদ্ধি পাচ্ছিল যে, এটা করাই তার কাছে শ্রেয় মনে হয়েছে।
কং ইয়ান যখন এই কাজটি প্রথম শুরু করেন, তখন তার শরীরের ওজন ছিল ১১৫ কেজি। বুঝতেই পারছেন, এত ওজনের একটা
মানুষের কতটা সমস্যা হতে পারে? তাই বলে এই পদ্ধতি গ্রহণ করবেন? কি আর করার।
ওজন কমানোর প্রচলিত যে পদ্ধতি রয়েছে, তা কং ইয়ানের মোটেও পছন্দ ছিল না। আর তাই তো মাথায় ৪০ কেজি ওজনের পাথর নিয়ে তিনি হাঁটা শুরু করেন। তার এই তীর্তি দেখে রাস্তার মানুষ তো অবাক! তাতে কি? তিনি দমে যাবার পাত্র নয়।
ব্যস, এর পর থেকে কং ইয়ান প্রতিদিনই মাথার ওপার এই ৪০ কেজি ওজনের পাথর নিয়ে রোজই রাস্তা দিয়ে হাঁটা শুরু করেন। তবে তার হাঁটার শুরুটা কিন্তু ৪০ কেজি পাথর দিয়ে নয়।
তখন তিনি শুরু করেছিলেন ১৫ কেজি ওজনের একটি পাথর নিয়ে। যা গত চার বছরে বেড়ে ৪০ কেজি হয়েছে।
কং ইয়ান জানিয়েছেন, এই পদ্ধতিতে তিনি বছরে ১২ কেজি করে ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছেন।
চীনের স্থানীয় পত্রিকার প্রতিবেদন অনুসারে, কং ইয়ান উত্তরপূর্বাঞ্চলের চীনা শহর জিলিনের রাস্তায় সিমেন্টের পাথর মাথায় নিয়ে প্রতিদিন দেড় মাইল হাঁটেন।
ভাবছেন এই পাথরটা মাথায় নিয়ে তিনি এভাবে হাঁটছেন কেন?
এমন প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। তবে মূল ঘটনা বলার আগে এটুকু বলি, তিনি এই কাজটি করছেন গত ৪ বছর যাবৎ। এবং তা তিনি করছেন প্রতিদিনই।
আর তার মাথার উপর যে পাথরটা দেখতে পাচ্ছেন, সেটির ওজন ৪০ কেজি।
এখন আসি আসল কথায়। মানুষ শরীরকে ফিট রাখতে তো কত কিছুই করে থাকেন। তবে আর যা-ই করুন অন্তত মাথায় এভাবে ৪০
কেজি ওজনের পাথর নিয়ে তো আর হাঁটেন না। হ্যাঁ হাঁটেন না ঠিক।
কিন্তু কং ইয়ান এর থেকে ব্যতিক্রম। তিনি শরীরটাকে ফিট রাখার জন্য এই কাজটাকেই বেছে নিয়েছেন। আর না নিয়েও উপায় ছিল
না। কারণ, তার শরীরের ওজন এতটা বৃদ্ধি পাচ্ছিল যে, এটা করাই তার কাছে শ্রেয় মনে হয়েছে।
কং ইয়ান যখন এই কাজটি প্রথম শুরু করেন, তখন তার শরীরের ওজন ছিল ১১৫ কেজি। বুঝতেই পারছেন, এত ওজনের একটা
মানুষের কতটা সমস্যা হতে পারে? তাই বলে এই পদ্ধতি গ্রহণ করবেন? কি আর করার।
ওজন কমানোর প্রচলিত যে পদ্ধতি রয়েছে, তা কং ইয়ানের মোটেও পছন্দ ছিল না। আর তাই তো মাথায় ৪০ কেজি ওজনের পাথর নিয়ে তিনি হাঁটা শুরু করেন। তার এই তীর্তি দেখে রাস্তার মানুষ তো অবাক! তাতে কি? তিনি দমে যাবার পাত্র নয়।
ব্যস, এর পর থেকে কং ইয়ান প্রতিদিনই মাথার ওপার এই ৪০ কেজি ওজনের পাথর নিয়ে রোজই রাস্তা দিয়ে হাঁটা শুরু করেন। তবে তার হাঁটার শুরুটা কিন্তু ৪০ কেজি পাথর দিয়ে নয়।
তখন তিনি শুরু করেছিলেন ১৫ কেজি ওজনের একটি পাথর নিয়ে। যা গত চার বছরে বেড়ে ৪০ কেজি হয়েছে।
কং ইয়ান জানিয়েছেন, এই পদ্ধতিতে তিনি বছরে ১২ কেজি করে ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছেন।
চীনের স্থানীয় পত্রিকার প্রতিবেদন অনুসারে, কং ইয়ান উত্তরপূর্বাঞ্চলের চীনা শহর জিলিনের রাস্তায় সিমেন্টের পাথর মাথায় নিয়ে প্রতিদিন দেড় মাইল হাঁটেন।
ছবিতে যে লোকটিকে দেখতে পাচ্ছেন মাথায় পাথর নিয়ে হাঁটছেন, তার নাম কং ইয়ান। তিনি একজন চীনা নাগরিক। বর্তমানে তার বয়স ৫৪ বছর।
এমন প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। তবে মূল ঘটনা বলার আগে এটুকু বলি, তিনি এই কাজটি করছেন গত ৪ বছর যাবৎ। এবং তা তিনি করছেন প্রতিদিনই।
আর তার মাথার উপর যে পাথরটা দেখতে পাচ্ছেন, সেটির ওজন ৪০ কেজি।
এখন আসি আসল কথায়। মানুষ শরীরকে ফিট রাখতে তো কত কিছুই করে থাকেন। তবে আর যা-ই করুন অন্তত মাথায় এভাবে ৪০
কেজি ওজনের পাথর নিয়ে তো আর হাঁটেন না। হ্যাঁ হাঁটেন না ঠিক।
কিন্তু কং ইয়ান এর থেকে ব্যতিক্রম। তিনি শরীরটাকে ফিট রাখার জন্য এই কাজটাকেই বেছে নিয়েছেন। আর না নিয়েও উপায় ছিল
না। কারণ, তার শরীরের ওজন এতটা বৃদ্ধি পাচ্ছিল যে, এটা করাই তার কাছে শ্রেয় মনে হয়েছে।
কং ইয়ান যখন এই কাজটি প্রথম শুরু করেন, তখন তার শরীরের ওজন ছিল ১১৫ কেজি। বুঝতেই পারছেন, এত ওজনের একটা
মানুষের কতটা সমস্যা হতে পারে? তাই বলে এই পদ্ধতি গ্রহণ করবেন? কি আর করার।
ওজন কমানোর প্রচলিত যে পদ্ধতি রয়েছে, তা কং ইয়ানের মোটেও পছন্দ ছিল না। আর তাই তো মাথায় ৪০ কেজি ওজনের পাথর নিয়ে তিনি হাঁটা শুরু করেন। তার এই তীর্তি দেখে রাস্তার মানুষ তো অবাক! তাতে কি? তিনি দমে যাবার পাত্র নয়।
ব্যস, এর পর থেকে কং ইয়ান প্রতিদিনই মাথার ওপার এই ৪০ কেজি ওজনের পাথর নিয়ে রোজই রাস্তা দিয়ে হাঁটা শুরু করেন। তবে তার হাঁটার শুরুটা কিন্তু ৪০ কেজি পাথর দিয়ে নয়।
তখন তিনি শুরু করেছিলেন ১৫ কেজি ওজনের একটি পাথর নিয়ে। যা গত চার বছরে বেড়ে ৪০ কেজি হয়েছে।
কং ইয়ান জানিয়েছেন, এই পদ্ধতিতে তিনি বছরে ১২ কেজি করে ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছেন।
চীনের স্থানীয় পত্রিকার প্রতিবেদন অনুসারে, কং ইয়ান উত্তরপূর্বাঞ্চলের চীনা শহর জিলিনের রাস্তায় সিমেন্টের পাথর মাথায় নিয়ে প্রতিদিন দেড় মাইল হাঁটেন।